PK

Science

 প্রাচীন গ্রীক এবং রোমান সাম্রাজ্যে প্রচুর বিজ্ঞানীর দেখা পাওয়া যায় । কিন্তু তারপর হঠাৎ করে সবাই হারিয়ে গেলেন !!!


প্রাচীন গ্রীক বিজ্ঞানীদের কথা ধরুন। ডেমোক্রিটাস (খ্রিষ্ট পূর্ব ৪৬০-৩৭০) প্রথম পরমানূর আইডিয়া দিয়েছিলেন। থিওফ্রাস্টাস (খৃষ্ট পূর্ব ৩৭১-২৮৭) ছিলেন উদ্ভিদবিজ্ঞানের জনক । হিপোক্রেটাস (খৃষ্ট পূর্ব ৪৬০-৩৭০) চিকিৎসাবিজ্ঞানের জনক । পিথাগোরাস (খ্রি পূ ৫৭০-৪৯৫),আর্কিমিডিস (খৃ পূ ২৮৭-২১২), টলেমি (১০০-১৭০) দের জ্যামিতি আমরা এখনো আকাই। হিপ্পারকাস, এরিস্টেটল, প্লিনি (২৩-৭৯) --ইত্যাদির কথা বলা যায় এই সময়ে ।


এই একঝাক বিজ্ঞানীদের দীর্ঘকাল পরে লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চির ( ১৪৫২-১৫১৯) আগে আর কোনো

Snake

 পশ্চিমবঙ্গের মাত্র চারটি সাপের কামড়ে মানুষের মৃত্যু হয়।

১) গোখরো ( Spectacled cobra )

২) কেউটে (Monocled cobra )

৩) চন্দ্রবোড়া (Russell's viper )

৪) কালাচ (Common krait )

এছাড়া আছে মারাত্মক বিষধর শাঁখামুটি , কিন্তু তা নিয়ে আমাদের চিন্তার কিছু নেই। কারণ শাঁখামুটি এতোই শান্ত যে, ওর কামড়ে মৃত্যুর কোনো ইতিহাস নেই । আমাদের এলাকার বাকি আর কোনও সাপ থেকে মৃত্যুভয় নেই।

কামড় এড়াতে –

*বাড়ির চারপাশ পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।

* রাতে অবশ্যই বিছানা ঝেড়ে মশারি টাঙ্গিয়ে শোবেন। (মেঝেতে ঘুমালে মশারি বাধ্যতামূলক)

* অন্ধকারে হাঁটাচলা করবেন না, একান্তই বাধ্য হলে হাতে লাঠি নিয়ে রাস্তা ঠুকে চলুন, হাততালি দিয়ে লাভ নেই, কারণ সাপের কান নেই।

হোমিওপ্যাথির চালাকি

 হোমিওপ্যাথির চালাকি




১৭ শতকের শেষ দিকের “চিকিৎসাবিজ্ঞান” বলতে যা প্রচলিত ছিল সেটাকে “চিকিৎসা” বা “বিজ্ঞান” কোনোটাই বলা যায় না। তখনকার সেরা চিকিৎসা ছিল রক্ত কমানো (blood letting), purging, আর জোঁক দিয়ে রক্ত চোষানো (leeching)। ধারণা করা হতো মানুষের শরীরে চার ধরণের মৌলিক humour আছেঃ blood, phlegm, black bile, আর yellow bile। এদের সাম্যাবস্থা নষ্ট হওয়ার কারণে মানুষ অসুস্থ হয় বলে মনে করা হতো।


স্যামুয়েল হানেম্যান নামের এক জার্মান ডাক্তার বুঝতে পারলেন এই চিকিৎসা কখনোই “চিকিৎসা” হতে পারে না, কারণ এটি সমস্যা সমাধানের চেয়ে বেশী সমস্যা সৃষ্টি করে। ১৮০৭ সালে তিনি একটি তত্ত্ব নিয়ে হাজির হন, যার নাম হোমিওপ্যাথি। 




হোমিওপ্যাথির উদ্ভাবনের জন্য কয়েকটা বিষয় তাঁর মাথায় রাখতে হয়েছিল।

GOLDEN RATIO

 রহস্যময়তা কিংবা প্রায়োগিক দিক অথবা প্রকৃতির মাঝে খুঁজতে চাইলে সবচেয়ে বেশি এবং প্রকটভাবে ধরা পরবে গোল্ডেন রেশিও; এবং বার বার আমাদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে স্মরণ করিয়ে দিবে তার শ্রেষ্ঠত্ব। একারনেই সর্বাধিক গবেষণা হয়েছে এই সংখ্যাটিকে নিয়ে।


যাকে নিয়ে এতো গবেষণা সেই Golden Ratio টা আসলে কী? এটা আসলে আর কিছুই নয়, একটা গাণিতিক অনুপাত মাত্র যার মান 1.618033988……। হ্যা ব্যাপারটা নির্মম হলেও সত্য যে এই Golden Ratio অন্য

ফিবোনাক্কি ধারার রহস্য পর্ব-২

গত পর্বে বলেছিলাম মৌমাছি আর খরগোসের জীবনে ফিবোনাক্কি ধারার কথা।আজ দেখি  আরোও মজার কিছু-


একটি গাছ কিভাবে বৃদ্ধি পায় তা খেয়াল করলে দেখব গাছ গুলোর ডাল পালা গজানোর একটা নিয়ম আছে, প্রতিটা শাখা তার আগের শাখার একটু উপরে থাকে এবং ঠিক একই জায়গায় কখনো দুইটা শাখা এক সাথে থাকে না, ঠিক নিচের ছবির মত-



ফিবোনাক্কি ধারার রহস্য পর্ব-১

 0  1  1  2  3  5  8  13  21  34  55  89  144  233 …………



উপরের ডিজিট গুলোর মাঝে একটা মজার ব্যাপার আছে, বলুন দেখি ব্যাপার টা কি? হ্যা, ধরে ফেলেছেন। এই ধারার প্রত্যেকটি ডিজিট তার আগের দুইটি ডিজিটের যোগফল। আর এই ধারাটাকেই বলা হয় ফিবোনাক্কি ধারা এবং আমি সহ অনেকের ধারনা ব্যাপক রহস্যময় ধারা।ইতালিয়ান গণিতবিদ লিউনার্দো ফিবোনাক্কি এই ধারাটি প্রকাশ করেন।

হাতের ছায়া শিল্প

 হাতের ছায়া শিল্প